Wide Area Network
Photo from Modern computer application book by Anupam

📝 ওয়াইড এরিয়া নেটওয়ার্ক (Wide Area Network)

বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে থাকা কম্পিউটারগুলির মধ্যে সংযোগ স্থাপন করে তথ্য আদানপ্রদান করতে হলে ওয়াইড এরিয়া নেটওয়ার্ক বা ওয়্যান (WAN)-এর প্রয়োজন হয়। তা ছাড়া দুই বা ততোধিক স্থানীয়-আঞ্চলিক নেটওয়ার্ক (ল্যান)-এর সাহায্যে ওয়্যান গঠিত হয়।

বৃহত্তর-আঞ্চলিক নেটওয়ার্ক-এর কম্পিউটারগুলি সাধারণত টেলিফোন ব্যবস্থার মতো পাবলিক নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সংযুক্ত থাকে। এগুলি উপগ্রহের মাধ্যমেও সংযুক্ত হতে পারে। বর্তমানে ওয়্যানই হল ইন্টারনেট (Internet)।

অর্থাৎ যে নেটওয়ার্ক ব্যবস্থার মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে থাকা কম্পিউটারগুলির মধ্যে যোগসূত্র স্থাপন করে তথ্য আদানপ্রদান করা হয় তাকে ওয়াইড এরিয়া নেটওয়ার্ক বা WAN ( metropolitan area network definition) বলে।

👉  ওয়্যানের প্রকারভেদ (Types of WAN)

ওয়্যান দুটি বিশেষ বিভাগে বিভক্ত। যথা—

(i) এন্টারপ্রাইজ (Enterprise) : একটি প্রতিষ্ঠানের সব ল্যান একটি এন্টারপ্রাইজ নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সংযুক্ত থাকে। এটি সাধারণত অত্যন্ত বড়ো বড়ো প্রতিষ্ঠান বা ভিন্ন সীমাবিশিষ্ট অঞ্চলের মধ্যে যোগাযোগের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়।

(ii) গ্লোবাল (Global) : সারা পৃথিবী জুড়ে যোগাযোগরক্ষাকারী ব্যবস্থাকে গ্লোবাল নেটওয়ার্ক বলে। এই ব্যবস্থা সম্পূর্ণ পৃথিবী জুড়ে না থাকলেও, অনেকগুলি প্রতিষ্ঠানের নেটওয়ার্ক ব্যবস্থাকে অন্তর্ভুক্ত করে।

👉 ওয়্যানের বৈশিষ্ট্য (Characteristics of WAN)

ওয়াইড এরিয়া নেটওয়ার্কের বৈশিষ্ট্যগুলি হল—

  • (i) WAN নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা বিস্তৃত ভৌগোলিক এলাকা জুড়ে গড়ে ওঠে। অর্থাৎ WAN-এর বিস্তৃতি পৃথিবীব্যাপী।
  • (ii) অনেকগুলি কম্পিউটার একসঙ্গে LAN গঠন করে। LAN নেটওয়ার্কগুলি আবার একত্রিত হয়ে WAN গঠন করে। অথবা কোনো একটি কম্পিউটার এককভাবে WAN সিস্টেমের সঙ্গে যুক্ত হতে পারে।
  • (iii) WAN-এর যোগাযোগের মাধ্যম হিসাবে তার ও উপগ্রহ ব্যবহৃত হয়।
  • (iv) WAN-এ সাধারণত অনিয়মিত টোপোলজি ব্যবহৃত হয়।
  • (v) WAN যেহেতু বিস্তৃত নেটওয়ার্ক এবং ডাটা প্রেরণ বহুবিধ মাধ্যম অতিক্রম করে সম্পন্ন হয়, তাই WAN-এর ডাটা প্রেরণ হার তথা ব্যান্ড উইদ (Band width) LAN-এর তুলনায় কম। WAN-এর তথ্য প্রেরণ হার সাধারণত 56 Kbps থেকে 45 Mbps-এর মধ্যে হয়।
  • (vi) WAN সংগঠন জটিল, বিশালাকার হওয়ায় WAN প্রস্তুতিতে এবং স্থাপনে খরচ যথেষ্ট বেশি হয়।
  • (vii) WAN-এ পয়েন্ট থেকে পয়েন্টে স্টোর অ্যান্ড ফরওয়ার্ড কৌশলে সুইচিং প্রযুক্তিতে ডাটা প্রেরিত হয়। যার ফলে একটি পথই ব্যস্ত থাকে।
  • (viii) WAN-এ ব্রিজ, রুটার, মোডেম, ওয়ান সুইচ ইত্যাদি ডিভাইসসমূহ আবশ্যিক।
  • (ix) WAN-এ বহুবিধ মাধ্যম অতিক্রম করে ডাটা গন্তব্যস্থলে পৌঁছায়। যোগাযোগের জন্য একাধিক পথ থাকায় ভিড় এড়ানো যেমন সম্ভব, তেমনই পথ বিকল হলে বিকল্প পথ ব্যবহার করে তথ্য আদানপ্রদান করা যায়।
  • (x) WAN-এর বিস্তৃতি বেশি হওয়ায় বিভিন্ন প্রান্তের লক্ষ লক্ষ ব্যবহারকারী WAN-এ যুক্ত হতে পারে।

👉 ওয়্যান-এ তথ্য প্রেরণ (Data Transmission in WAN)

WAN-এ তথ্য প্রেরণ সুইচিং পদ্ধতিতে হয়ে থাকে। এই প্রযুক্তি তিনটি শ্রেণিতে বিভক্ত। যথা—

(i) সার্কিট সুইচিং (Circuit Switching)

(ii) মেসেজ সুইচিং (Message Switching)

(iii) প্যাকেট সুইচিং (Packet Switching)

(i) সার্কিট সুইচিং (Circuit Switching) : 

সার্কিট সুইচিং নেটওয়ার্ক একটি লাইনের সঙ্গে যুক্ত অনেকগুলি সুইচের সমন্বয়ে গঠিত। সাধারণত টেলিফোন লাইনের ক্ষেত্রে এই ধরনের সুইচিং পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। যখন আমরা অন্য কাউকে ডায়াল করি তখন টেলিফোন এক্সচেঞ্জ সুইচ সার্কিটটি সেই নম্বরের সার্কিট-এর সঙ্গে সংযোগ গড়ে দেয়।

Wide Area Network
Photo from Modern computer application book by Anupam

 যতক্ষণ আমরা কথা বলি ততক্ষণ সংযোগটি বিচ্ছিন্ন হয় না। অর্থাৎ এর মূল ধারণা হল যখন একটি টেলিফোন কল (Call) সুইচ সার্কিটের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হয়ে কলটি গৃহীত (Received) হয় তখন দুই প্রান্তের মধ্যে একটি সংযোগ তৈরি হয় এবং কলটি বিচ্ছিন্ন না হওয়া পর্যন্ত সেই সংযোগ বজায় থাকে।

 এক্ষেত্রে টেলিফোন লাইনের মাধ্যমে যুক্ত কম্পিউটার সিস্টেমে যদি একটি কম্পিউটার অন্য একটি কম্পিউটারের সঙ্গে তথ্য বিনিময় করতে চায় তবে সার্কিট সুইচিং পদ্ধতির মাধ্যমে সংযোগ স্থাপিত হয়। যতক্ষণ এই সংযোগ বজায় থাকে ততক্ষণ এই দুটি কম্পিউটারই কেবলমাত্র সেই সার্কিটটি ব্যবহার করতে পারে।

সাধারণভাবে যে সব ডাটাকে অবিরামভাবে পর পর পাঠিয়ে যেতে হয় সেইসব ডাটা পাঠানোর ক্ষেত্রে এই সার্কিট সুইচিং পদ্ধতি খুবই উপযোগী, তাই অডিয়ো ডাটা পাঠানোর ক্ষেত্রে এটি আদর্শ।

(ii) মেসেজ সুইচিং (Message Switching) :

 মেসেজ সুইচিং পদ্ধতিতে প্রেরক ও গ্রাহকের মধ্যে কোনোরূপ লাইন বা তারের প্রয়োজনীয়তা নেই। মেসেজ সুইচিং পদ্ধতিতে প্রতিটি মেসেজ-এর মধ্যে তথ্য বা গন্তব্যস্থলের ঠিকানা থাকে। এক্ষেত্রে সমস্ত মেসেজ (Message) রাউটারে পাঠানো হয়। রাউটারে মেসেজগুলি সঞ্চিত থাকে।

Wide Area Network
Photo from Modern computer application book by Anupam

 সেখান থেকে রাউটার মেসেজের ঠিকানা ও ভুলত্রুটি পরিদর্শন করে গন্তব্যস্থলে পাঠিয়ে দেয়। যদি লাইন না থাকে অথবা গন্তব্যস্থল গ্রহণ করতে সক্ষম না হয়, তবে মেসেজটি অন্যান্য মেসেজের সঙ্গে সারিবদ্ধভাবে অপেক্ষা করে এবং পরে অনুকূল পরিবেশে পুনঃপ্রেরিত হয়। তবে মেসেজ সুইচিং বর্তমানে তেমন ব্যবহৃত হয় না।

(iii) প্যাকেট সুইচিং (Packet Switching) : 

এই পদ্ধতিতে ডাটাগুলিকে ছোটো ছোটো ভাগে ভাগ করা হয়। এই ভাগগুলির মধ্যে প্রয়োজনীয় তথ্য ও অ্যাড্রেস দেওয়া থাকে। একে প্যাকেট (Packet) বলে। আডিয়ো ডাটাকে অবিরামভাবে পর পর পাঠানোর প্রয়োজন হলেও টেক্সট ডাটা ও অন্যান্য সাধারণ ডাটাকে কিছু সময় অন্তর অন্তর পাঠালেও কোনো অসুবিধা হয় না। 

Wide Area Network
Photo from Modern computer application book by Anupam

তাই প্যাকেট সুইচিং পদ্ধতিতে টেক্সট বা সাধারণ ডাটার প্যাকেটগুলিকে প্রেরক কম্পিউটার নেটওয়ার্কে ছেড়ে দেয় এবং গ্রাহক কম্পিউটার অ্যাড্রেস অনুযায়ী সেই ডাটা প্যাকেটগুলিকে গ্রহণ করে। যদি অ্যাড্রেস না মেলে তবে গ্রাহক কম্পিউটার সেই ডাটা প্যাকেটগুলিকে পুনরায় নেটওয়ার্কে ছেড়ে দেয়। 

এইসব প্যাকেটগুলি যে যে কম্পিউটারের উদ্দেশ্যে পাঠানো হয়েছে সেখানে ক্রমে ক্রমে পৌঁছে যায়। সাধারণত টেক্সট ও সংখ্যা ডাটা পাঠানোর জন্যই এই পদ্ধতি বেশি উপযোগী।

👉 সার্কিট সুইচিং, মেসেজ সুইচিং ও প্যাকেট সুইচিং-এর তুলনা

সার্কিট সুইচিংমেসেজ সুইচিংপ্যাকেট সুইচিং
এই পদ্ধতিতে দুই প্রান্তের মধ্যে পরিবহনের জন্য একটি লাইনের প্রয়োজন ।এই পদ্ধতিতে প্রেরক বা গ্রাহকের মধ্যে কোনোরূপ |লাইন বা তারের প্রয়োজন নেই।এই পদ্ধতিতে কোনোরূপ তারের প্রয়োজন নেই।
এই পদ্ধতিতে ডাটা লাইনের মধ্যে দিয়ে পরিবাহিত হয়।এই পদ্ধতিতে ডাটা মেসেজ আকারে ঠিকানা লিখিত গন্তব্যস্থানে পরিবাহিত হয়।এক্ষেত্রে ডাটা প্যাকেট আকারে ঠিকানা লিখিত গ্রাহক কম্পিউটারের উদ্দেশ্যে পরিবাহিত হয়।
সার্কিট সুইচের ক্ষেত্রে ডাটাকে অবিরামভাবে পাঠানো হয়।এক্ষেত্রে ডাটাগুলিকে কিছুক্ষণ অন্তর অন্তর পাঠানো হয়।এক্ষেত্রে ডাটাগুলিকে কিছু সময় অন্তর অন্তর পাঠানো হয়।
সার্কিট সুইচের ক্ষেত্রে ডাটাগুলিকে পর পর নির্দিষ্টক্রমে পাঠানো হয়। তা না হলে সমস্যা হয়।এই ক্ষেত্রে ডেটা পর পর না গেলেও নির্দিষ্টক্রমে সাজিয়েনেওয়া সম্ভব।এই ক্ষেত্রে ডাটার ক্রম সাজিয়ে নেওয়া সম্ভব।
পরিবহনের সময় প্রেরক ও গ্রাহক কম্পিউটার ছাড়া অন্য কম্পিউটার এই লাইন ব্যবহার করতে পারে না। পরিবহনের ক্ষেত্রে রাউটারের মাধ্যমে মেসেজটি প্রেরিত হলে যে ঠিকানা লেখা থাকে সেই ঠিকানার কম্পিউটারেই গৃহীত হয়।এই পরিবহনের ক্ষেত্রে ডাটা প্যাকেটগুলি নেটওয়ার্ক থেকেগ্রাহক কম্পিউটারে গৃহীত হয়।

👉 ওয়্যান-এর সুবিধা (Advantages of WAN)

  • i) ওয়্যান-এর বিস্তৃতি দেশ, মহাদেশব্যাপীই শুধু নয়, এর বিস্তৃতি বিশ্বব্যাপী হওয়ার দরুন পৃথিবীর সমস্ত কম্পিউটারকে প্রয়োজন অনুসারে একই নেটওয়ার্কের মধ্যে আবদ্ধ করা যায়।
  • ii) বিশ্বব্যাপী কম্পিউটারগুলি একই নেটওয়ার্কে আবদ্ধ হওয়ার ফলে প্রয়োজন অনুসারে যে কোনো কম্পিউটারের তথ্য আমরা আদানপ্রদান করতে পারি। অর্থাৎ প্রকৃত অর্থে সম্পদের মিলিত ব্যবহার হয় এখানে।
  • iii)  ই-মেল-এর মাধ্যমে তথ্য আদানপ্রদান করার ফলে চিঠি লেখার সময় ও খরচ দুই-ই বাঁচায়।
  • iv) ওয়্যান-এর মাধ্যমেই সারা পৃথিবীব্যাপী একটি যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে। কারণ ওয়্যান-এর সংযোগ হয় উপগ্রহ বা স্যাটেলাইটের সঙ্গে মাইক্রোওয়েভ (Microwave) ব্যবস্থা বা উচ্চগতিসম্পন্ন অপটিক্যাল ফাইবার কেবল-এর মাধ্যমে। ফলে দ্রুতগতিতে তথ্য আদানপ্রদানের মাধ্যমে সরকারি, বেসরকারি সংস্থাগুলির মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে।
  • v) এই নেটওয়ার্কিং সিস্টেমের মাধ্যমে বিভিন্ন কোম্পানি তাদের নিজস্ব ওয়েব পেজ-এর দ্বারা বা অন্যান্য উপায়ে উৎপাদিত বস্তুসামগ্রী বা প্রোডাক্ট (Product) গুলির বিজ্ঞাপন সারা বিশ্বব্যাপী প্রচার করতে পারে।
  • vi) এই নেটওয়ার্ক পদ্ধতির আর-একটি বৃহত্তর অ্যাপ্লিকেশন হল ইন্টারনেট ব্যবস্থা। যার মাধ্যমে বর্তমানে ভিডিয়ো কনফারেন্স, ওয়েব মিটিং ইত্যাদি হচ্ছে।

👉 ওয়্যান-এর অসুবিধা (Disadvantages of WAN)

  • i) WAN সংগঠন, স্থাপন এবং তথ্য আদানপ্রদানের ক্ষেত্রে খরচ অনেক বেশি।
  • ii) ডাটা প্রেরণ হার LAN অপেক্ষা অনেক কম।
  • iii) তথ্য সম্প্রচারে অনেক সময় ভুলভ্রান্তি থাকতে পারে।
  • iv) WAN-এ বিভিন্ন ধরনের ডিভাইনসমূহ যেমন ব্রিজ, রুটার, মোডেম, ওয়্যান সুইচ আবশ্যিক।
  • v) এই নেটওয়ার্কে বিশ্বের যেকোনো কম্পিউটারই ইচ্ছানুসারে যুক্ত হতে পারে। ফলে সতর্ক না থাকলে ব্যবহারকারী কম্পিউটারটি ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত (Virus attack) হতে পারে।

📝 মেট্রোপলিটন এরিয়া নেটওয়ার্ক (metropolitan area network meaning)

মেট্রোপলিটন এরিয়া নেটওয়ার্ক হল মেট্রোপলিটন শহর বা শহরতলির বিভিন্ন অঞ্চলগুলির মধ্যে বিস্তৃত নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা। MAN প্রকৃতপক্ষে একই শহরের মধ্যে অবস্থিত অনেকগুলি LAN-এর সমন্বয়ে গঠিত একটি নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা। নিচে মেট্রোপলিটন এরিয়া নেটওয়ার্কের ছবি (metropolitan area network picture) দেখানো হয়েছে।

Wide Area Network
Photo from Modern computer application book by Anupam

👉 মেট্রোপলিটন এরিয়া নেটওয়ার্কের বৈশিষ্ট্য (Features of MAN)

  • i) MAN বিভিন্ন প্রান্তের LAN সমূহের সমন্বয়ে গঠিত এবং একটি শহরের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে।
  •  ii) এর বিস্তৃতি 10 কি.মি. থেকে 120 কি.মির মধ্যে হয়।
  • iii) MAN-এর ক্ষেত্রে যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে ফাইবার অপটিক কেবল এবং কো-অ্যক্সিয়াল এই দুই ধরনের কেবল ব্যবহৃত হয়।
  • iv) MAN টেক্সট, চিত্র বা গ্রাফিক্স, শব্দ ইত্যাদি সব ধরনের তথ্য প্রেরণে সক্ষম।
  • v) এই ধরনের নেটওয়ার্কে রুটার, টেলিফোন, মাইক্রোওয়েভ অ্যান্টেনা ইত্যাদি ব্যবহার করা যায়।

👉 মেট্রোপলিটন এরিয়া নেটওয়ার্কের সুবিধা (Advantages of MAN)

  • i) এটি LAN-এর থেকে অনেক দূরবর্তী স্থানে তথ্য আদানপ্রদানে সক্ষম।
  • ii) তথ্য আদানপ্রদানের সুবিধা LAN অপেক্ষা বেশি।
  • iii) MAN সব ধরনের তথ্য প্রেরণে সক্ষম।

👉 মেট্রোপলিটন এরিয়া নেটওয়ার্কের অসুবিধা (Disadvantages of MAN)

  • i) এই নেটওয়ার্ক গঠন এবং তথ্য পরিবহনের খরচ LAN অপেক্ষা বেশি।
  • ii) তথ্য সম্প্রচার করতে অনেক বেশি সময় লাগে।
  • iii) এর গঠন LAN অপেক্ষা অনেক বেশি জটিল হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *